কলাপাড়া(পটুয়াথালী)প্রতিনিধি,১৩ ফেব্রুয়ারি।। রাজনৈতিকভাবে পটুয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যক্ষ মুহিব্বুর রহমান মুহিব এমপিকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী নানা ষড়যন্ত্র করছে। সে চক্রান্তের শিকার হচ্ছে।বুধবার বেলা দশটায় কলাপাড়া রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এসব কথা বলেন ধুলাসর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহরিয়ার সবুজ।
তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, একই আরএস ও এসএ দাগ হতে ১৯৬৮ সনে পানি উন্নয়ন বোর্ড ৩৮ শতাংশ জমি সরকারের কাছ থেকে অধিগ্রহন করে। কিন্তু উক্ত দাগের জমি ১৯৪১ সনে ব্যাক্তি মালিকানায় রেকর্ড হয়। একইভাবে ১৯৫৯ সালেও এসএ রেকর্ড হয়। যার খতিয়ান নং ১১৬০। প্রকৃতপক্ষে ওই দাগে সরকারের আদৌ কোন জমি ছিলনা। আর পানি উন্নয়ন বোর্ড বিএস ৩৩৯৮,৩৩৯৯ দাগের ৪৮ শতাংশ জমি তাদের দখলে রয়েছে।
এছাড়াও দোকান মালিক শাহজাহান বিশ্বাস কোন সাংবাদিকের কাছে বলেননি তাকে জোর করে উচ্ছেদ করে দেয়া হয়েছে। তিনি নিজেই তার দোকান ঘর সরিয়ে নিয়ে গেছেন। কাজেই এমপি মহোদয় কতৃক পানি উন্নয়ন বোর্ডের জমি দখল করা শুধু গল্প নয় মিথ্যা প্রপাগন্ডা। তাকে সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এসব মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। সে চক্রান্তের শিকার হচ্ছে।
দোকান মালিক শাহজাহান বিশ্বাস কোন সাংবাদিকের কাছে বলেননি তাকে জোর করে উচ্ছেদ করে দেয়া হয়েছে। তিনি নিজেই তার দোকান ঘর সরিয়ে নিয়ে গেছেন। কাজেই এমপি মহোদয় কতৃক পানি উন্নয়ন বোর্ডের জমি দখল করা শুধু গল্প নয় মিথ্যা প্রপাগন্ডা। তাকে সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এসব মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। এসময় উপজেলা যুবলীগ’র নেতা রেজাউল করিম শামীম খান, জহিরুল ইসলাম, অমল দাস, সৈয়দ জাকির হোসেন, পাভেল আহমেদ, স্বেচ্ছা সেবকলীগের নিজাম উদ্দিন, জুয়েল মৃধা, মহিপুর থানা যুবলীগের আহবায়ক মিজানুর রহমান বুলেট আকন উপস্থিত ছিলেন ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পানি উন্নয়ন বোর্ড কলাপাড়া সার্কেলের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহজাহান সিরাজ সাংবাদিকদের বলেন, উল্লেখিত দাগ এবং খতিয়ানের তার (এমপি মুহিব) কোন জমি নাই।